Header Border

ঢাকা, শনিবার, ১লা এপ্রিল, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ (বসন্তকাল) ২৩.৯৬°সে

লকডাউন শেষ হতে না হতেই কেনাকাটার হিড়িক পড়ে গেছে।

সময় সংবাদ লাইভ রির্পোটঃঢাকার রাজধানী সুপার মার্কেট সহ ঢাকায় সকল মার্কেটগুলোতে ঈদের কেনাকাটার ভিড় জমে গেছে। এ যেন এক উৎসবমুখর পরিবেশ। ক্রেতাদের করোনার কথা যেন মনেই নেই। মানছে না কেউ সামাজিক দূরত্ব।

মার্কেটগুলোতে দোকানপাট খুলতে না খুলতেই উপচে পড়া ভিড় ক্রেতা-বিক্রেতাদের মাঝে। করোনাভাইরাস এর জন্য কোন বিধি-নিষেধ মানা হচ্ছে না। এখানে নানান বয়সী মানুষ মার্কেটগুলোতে ঈদের কেনাকাটার করার জন্য আসতেছে।শিশু হতে বৃদ্ধ সকল বয়সি মানুষ আসতেছে মার্কেট করার জন্য।এতে কেউ কেউ আবার পরছেনা মাক্স মানছে না কেউ সামাজিক দূরত্ব।এতে বোঝা যাচ্ছে করোনার কোনো প্রভাব দেশে পড়েনি।

মার্কেট খুলতেই ঈদের কেনাকাটা শুরু করেছেন ক্রেতারা। এই কেনাকাটার ভিড়ে উধাও স্বাস্থ্যবিধি। মুখে মাস্ক নেই ক্রেতা-বিক্রেতা কারোরই। গাদাগাদি করে মার্কেটগুলোতে দরদাম করছে মানুষ। ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ, মৃত্যুহারে দেশের করোনা পরিস্থিতির নাজুক হলেও তা যেন নাড়া দিচ্ছে না সাধারণ মানুষকে। ভিড় ঠেলে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে বিভিন্ন দোকানে ছুটছেন ক্রেতারা। গাদাগাদি করে কার আগে কে কিনবেন পছন্দের পোশাক বা প্রয়োজনীয় সামগ্রী, চলছে তারই প্রতিযোগিতা।

রাজধানী সুপার মার্কেট ঘুরে কিছু ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে। করোনা থাকলেও তারা গতবছর ঈদে মার্কেট করতে পারেনি। তাই এবার সবার জন্য একটু করে মার্কেট করবে বলে এসেছেন। পরিবারের বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে সবাই একটু আনন্দ করবে বলে জানা গেছে।

এদিকে কিছু বিশেষজ্ঞরা মনে করছে লকডাউন তুলে নেওয়া হচ্ছে এটা ঠিক নয়। কিছু বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে। আমরা পরামর্শ দিয়েছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খুলতে। গাড়িতে অর্ধেক যাত্রী পরিবহন করতে বলেছি। সামনে ঈদ আসছে। আমাদের বাড়ি ফেরার বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে। নইলে আমাদের সামনে বড় বিপদ অপেক্ষা করছে বলে মনে করেন।মোঃনূর আমিন আকন,স্টাফ রির্পোটার, সময় সংবাদ লাইভ। 

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

পড়াশোনার পাশাপাশি সবজি চাষে দুই যুবকের সাফল্য
বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ১৩ হাজার মেগাওয়াটেই সীমাবদ্ধ থাকছে
বাড়ির ট্যাংকে ঝিনুক থেকে মুক্তা চাষ করে মাসে ৩ লক্ষ টাকা আয়
সুনামগঞ্জে শিলাবৃষ্টি, বোরো ফসলের ক্ষতি
কমছে মুরগির দাম, ইফতারি তৈরির উপকরণের দামও নিম্নমুখী
গরুর মাংসের কেজি ৭৫০ টাকা কেন, প্রশ্ন এফবিসিসিআই সভাপতির।

আরও খবর