Header Border

ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল) ৩৭.৯৬°সে

দুর্নীতি দমন কমিশন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেই ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ

সময় সংবাদ লাইভ রিপোর্টঃ  ঘুষ কেলেঙ্কারী নিয়ে অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে এক তদন্ত কর্মকর্তা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠার পর রাষ্ট্রীয় এই সংস্থাটি নড়েচড়ে বসতে গিয়ে এক বছরের মাথায় আবার আলোচনায় এসেছে ‘দুর্নীতি দমন কমিশন’। দুর্নীতি বিরোধী রাষ্ট্রীয় একমাত্র সংস্থা ‘দুর্নীতি দমন কমিশন’- ‘দুদক’ এর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেই উঠছে একের পর এক নানা অভিযোগ।এখন সেই আলোচনার বিষয়টিও তদন্ত করে দেখছে দুদক। এবারও যার বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর, তিনিও তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দুর্নীতি সংক্রান্ত এক অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের দিন ‘অনৈতিক সুবিধা দিয়ে’ চাকরির শৃঙ্খলা পরিপন্থি কাজ করেছেন। এই কর্মকর্তা দুদকের আলোচিত মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে বেশ আলোচিত এবং সমাদৃতও।
আলোচিত কর্মকর্তাই এখন তদন্তের মুখে এক বছর আগে ডিআইজি মিজানুর রহমান ও এনামুল বাছিরের ঘুষ কেলেঙ্কারি নিয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে যে কর্মকর্তা মামলা করেছিলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের সেই পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যার বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ উঠেছে। দুর্নীতি সংক্রান্ত এক অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের দিন ‘অনৈতিক সুবিধা দিয়ে’ চাকরির শৃঙ্খলা পরিপন্থি কাজ করার অভিযোগে ফানাফিল্যার বিরুদ্ধে দুদক বিভাগীয় তদন্ত শুরু করেছে।
তবে ফানাফিল্যা দাবি করেছেন, ওই অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি জিজ্ঞাসাবাদের দিন ‘অসুস্থ’ ছিলেন বলে ‘মানবিক দিক বিবেচনা করে’ সহায়তা করেছিলেন তিনি।
দুদকের এক কর্মকর্তা জানান, ফানাফিল্যার বিরুদ্ধে ওই অভিযোগে কমিশনের মহাপরিচালক মো. জাকির হোসেনকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। আর তার তদারক কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতকে।
বেসরকারি বার্থ অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার মো. রুহুল আমিনকে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ফানাফিল্যার বিরুদ্ধে।
রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ আসে, তিনি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবিত করে চট্টগ্রাম বন্দরে একচেটিয়া বাণিজ্য প্রতিষ্ঠা করে এবং রাজস্ব ফাঁকির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচার করছেন। গত সেপ্টেম্বরের শুরুতে এই অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীনকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয় কমিশন। পরে গত ১৪ সেপ্টেম্বর রুহুল আমিনকে দুদক প্রধান কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের এক কর্মকর্তা বলেন, “ওই দিন নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা আগে সকাল সাড়ে ৯টায় তরফদার মো. রুহুল আমিন দুদকে হাজির হলে তাকে অভ্যর্থনা দিয়ে পরিচালক শেখ ফানাফিল্যা তার কক্ষে নিয়ে যান।”
দুদকের এক নথিতে বলা হয়েছে, “কমিশনে নির্ধারিত জিজ্ঞাসাবাদের কক্ষ থাকা সত্ত্বেও অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার (ফানাফিল্যা) অফিস কক্ষে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অনুসন্ধান কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেন, যদিও তিনি অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের সাথে জড়িত নন। “বিষয়টি অনুসন্ধান কর্মকর্তা তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানালে নির্ধারিত জিজ্ঞাসাবাদ কক্ষে নিয়ে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।” তিনি বলেন, “এরপর রুহুল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় অনুসন্ধান কর্মকর্তাকে আগে অবহিত না করে ওই দিন দুপুরে জিজ্ঞাসাবাদ কক্ষে ফানাফিল্যা প্রবেশ করেন। অনুসন্ধান কর্মকর্তার জিজ্ঞাসাবাদ শেষ না হলেও অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সাথে করে নিয়ে আবার নিজের অফিস কক্ষে চলে যান ফানাফিল্যা।” অনুসন্ধান কর্মকর্তা মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন লিখিতভাবে কমিশনকে বিষয়টি জানালে কমিশন ফানাফিল্যাকে কারণ দর্শনার নোটিস দেয়।
দুদকের ওই কর্মকর্তা বলেন, “এই বিষয়ে ফানাফিল্যা লিখিতভাবে কমিশনকে ব্যাখ্যা দিলেও তাতে সন্তুষ্ট না হয়ে তার বিরুদ্ধে ‘দুদকের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন এবং চাকরি শৃঙ্খলা পরিস্থির’ অভিযোগে গত ১৩ অক্টোবর কমিশন সভায় বিভাগীয় তদন্ত করার সিদ্ধান্ত হয়।”
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক পরিচালক ফানাফিল্যা গণমাধ্যমকে বলেন, “আমরা সামাজিক মানুষ। আমাদের সামাজিক কিছু বিষয় থাকে। “ সে থেকে ওই দিন একজন অসুস্থ মানুষকে (তরফদার মো. রুহুল আমিন) আমার কক্ষে এনেছিলাম। আমি যদি তাকে না আনতাম, তাহলে তিনি বক্তব্য না দিয়ে হয়তো চলে যেতেন। এটা কী আমার দোষ?” অনুসন্ধান কাজে ‘সহায়তার অংশ’ হিসেবেই সেদিন অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নিজের কক্ষে নিয়ে গিয়েছিলেন বলে দাবি করেন ফানাফিল্যা।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার মো. রুহুল আমিনকে একাধিকবার ফোন করলেও তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
গত বছরের ১৬ জুলাই ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমান ও দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করেন ফানাফিল্যা। এর আগে একই বছরের ২৪ জুন ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। তার আগে তদন্ত পর্যায়ে অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে তৎকালীন অনুসন্ধান কর্মকর্তা এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাক ঘুষ দিয়েছেন বলে দাবি করেছিলেন ডিআইজি মিজান।
এসব অভিযোগ উঠার পর তখন দুজনই তাদের নিজেদের সংস্থা থেকে সাময়িক বরখাস্ত হন। আর ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্ল্যার নেতৃত্বে তিন সদস্যের অনুসন্ধান টিম কাজ করেছে।
ঘুষ লেনদেনের মামলা দায়েরের পর গত বছরের ২২ জুলাই রাজধানীর দারুস সালাম এলাকা থেকে ফানাফিল্যার নেতৃত্বে এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তারও করা হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে ঘুষ লেনদেনের মামলাটির বিচার চলছে।
এর আগে গত বছরের মাঝামাঝিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জাহালম কাণ্ড এবং পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের ‘ঘুষ নেওয়ার’ ঘটনায় সমালোচনার মুখে থাকা কমিশনের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় হয়ে ওঠে সংস্থাটির সংশ্লিষ্ট কমিটি। এরপর দফায় দফায়  দুদকের ‘অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি দমন কমিটির’ সভাপতি সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদের সভাপতিত্বে তিন সদস্যের ওই কমিটির কয়েকটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। দুদকের সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত ওই কমিটির সদস্য সচিব এবং মহাপরিচালক (লিগ্যাল ও প্রসিকিউশন) মুফিজুল ইসলাম ভূইয়া হলেন সদস্য। সে সময় দিলোয়ার বখত গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, কমিশনের বিধিতেই অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি দমন কমিটি গঠনের কথা আছে। “তবে এই কমিটি এত দিন কেবল নামমাত্র ছিল, যে কারণে কমিটির তেমন কোনো কার্যক্রম ছিল না।”
এ সময় দুদক সচিব আরও বলেন, “আমরা আমাদের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে খুবই সোচ্চার। সম্প্রতি আমরা অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি দমন কমিটির কয়েকটি সভা করেছি, কয়েক দিনের মধ্যে আরও একটি সভা করা হবে। আমরা প্রতিষ্ঠানের ভেতরের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর দুর্নীতি কোনোভাবেই বরদাস্ত করব না।” তিনি বলেন, “কারো বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, চাকরির আচরণবিধি লঙ্ঘন, এমনকি দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ সাপেক্ষে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এতে কেউ ছাড় পাবে না।”
অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার অবস্থানের কথা জানিয়ে সে সময়ের কয়েকটি সভায় বক্তব্য দেন দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদও। সর্বশেষ গেলো বছরের ২৪ আগষ্ট বৃহস্পতিবার দুদক প্রধান কার্যালয়ে এক সভায় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, “অনুসন্ধান বা তদন্তে কোনো প্রকার অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি, পক্ষপাতিত্ব, শৈথিল্য, যা কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে, কর্মকর্তাদের এমন কোনো আচরণ কমিশন ন্যূনতম সহ্য করবে না।” তিনি বলেন, “প্রতিটি কর্মকর্তা আমাদের ঠিক ততক্ষণই প্রিয় থাকবেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার দায়িত্ব সততা ও স্বচ্ছতার সাথে পালন করবেন। যারা এ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হবেন, তারা কোনো প্রকার অনুকম্পা পাবেন না।”
কর্মকর্তাদের উদ্দেশে ইকবাল মাহমুদ বলেন, “আমি বার বার আপনাদেরকে সতর্ক করি, তারপরও যখন অভিযোগ আসে, তখন ব্যবস্থা নেওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প পথ থাকে না।”
আলোচিত জাহালম কাণ্ড
জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের প্রায় ১৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১২ সালে আবু সালেক নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৩৩টি মামলা করে দুদক। এরপর সালেককে তলব করে দুদক চিঠি দিলে সেই চিঠি পৌঁছায় জাহালমের টাঙ্গাইলের বাড়ির ঠিকানায়।
নরসিংদীর ঘোড়াশালের বাংলাদেশ জুট মিলের শ্রমিক জাহালম তখন দুদকে গিয়ে বলেছিলেন, তিনি আবু সালেক নন, সোনালী ব্যাংকে তার কোনো অ্যাকাউন্টও নেই। ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আবু সালেকের যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটাও তার নয়।
কিন্তু দুদকে উপস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তারা সেদিন জাহালমকেই ‘আবু সালেক’ হিসেবে শনাক্ত করেন। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ঘোড়াশাল থেকে জাহালমকে গ্রেপ্তার করে দুদক। পরে বিচারিক আদালতেও জাহালম দুদকের পরিচয় বিভ্রাটের বিষয়টি তুলে ধরে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। কিন্তু কেউ তার কথা কানে তোলেনি। তিন বছর ধরে জাহালমের কারাভোগের খবর গণমাধ্যমে এলে হাই কোর্ট ২৮ জানুয়ারি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে একটি রুল জারি করে।
কারাগারে থাকা ‘ভুল’ আসামী জাহালমকে কেন অব্যাহতি দেওয়া হবে না, তাকে মুক্তি দিতে কেন ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং তাকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না-  তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
উচ্চ আদালতের হস্তক্ষেপে গত ৪ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পান জাহালম। গত ১১ জুলাই আদালতে দাখিল করা আভ্যন্তরীণ তদন্ত প্রতিবেদনে দুদক জানায়, তদন্ত কর্মকর্তাদের ভুলের কারণে আসামী না হয়েও জাহালমকে কারাভোগ করতে হয়েছে। এ ঘটনায় দুদকের ১১ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে বলে হাই কোর্টকে জানিয়েছে কমিশন।
৪০ লাখ টাকা ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ
পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমানের সম্পদ অনুসন্ধানে গিয়ে তার কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠে দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে। ডিআইজি মিজান গত বছরের ৮ জুন দাবি করেন, দুদক কর্মকর্তা বাছির তার কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। এর পক্ষে তাদের কথোপকথনের কয়েকটি অডিও ক্লিপ একটি টেলিভিশনকে দেন তিনি। ওই অডিও প্রচার হওয়ার পর দেশজুড়ে শুরু হয় আলোচনা। পরে এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করার পাশাপাশি ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে গত বছরের  ১৬ জুলাই ডিআইজি মিজান ও বাছিরকে আসামী করে কমিশনের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা বাদী হয়ে মামলা করেন। ২২ জুলাই এনামুল বাছিরকে ঢাকার দারুস সালাম এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে দুদক। এরপর উচ্চ আদালতে জামিন চাইতে গেল ডিআইজি মিজানকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় হাই কোর্ট।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

তাপদাহে হিট অ্যালার্টের মেয়াদ আরও বাড়াল আবহাওয়া অফিস
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়াল সরকার
উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা
সব বিরোধী দলের উপজেলা নির্বাচন বর্জন
৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ আবেদন শুরু, যেভাবে করবেন আবেদন
৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ আবেদন শুরু, যেভাবে করবেন আবেদন

আরও খবর