Header Border

ঢাকা, শনিবার, ৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শরৎকাল) ২৪.৭৫°সে
শিরোনাম
প্রধান উপদেষ্টার সাথে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে সেনা প্রধানের সাক্ষাৎ সেনাবাহিনীর এই অভিযানে একজন অপরাধীও যেন বাদ না যায় ! সেনাবাহিনীর এই অভিযানে একজন অপরাধীও যেন বাদ না যায় ! অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও সময় দিতে চায় বিশ্ব সম্প্রদায় ! ফিলিস্তিনকে সমর্থন ও ইসরাইলকে বয়কটের আহ্বান এরদোগানের আজ ঢাকায় সমাবেশ,৯ মহানগরে শোভাযাত্রা;নতুন বার্তা দেবেন তারেক রহমান মোজাম্মেল-শাহরিয়ার-শ্যামল ৭ দিনের রিমান্ডে ডিসি নিয়োগ নিয়ে আজও বিক্ষোভ সচিবালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে কাছে ৯টি দফা দাবি জানিয়েছে নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি নিরাপত্তার সামাজিক সংগঠন ‘নোঙর ট্রাস্ট’। ভারত পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে প্রভুত্বের রাজনীতি করেছে: মির্জা ফখরুল

নলছিটি র কঠোর লকডাউন!

সময় সংবাদ লাইভ রির্পোটঃ নলছিটি উপজেলায় কঠোর লকডান পালন করা হচ্ছে খুব কঠোর ভাবে। নলছিটি উপজেলা খুব একটা বড় না, এই ছোট উপজেলায় নলছিটি থানা পুলিশ খুব কঠোর ভাবে লকডাউন মানতে মানুষকে বাধ্য করছে কিন্তু এতো কঠোরতার মধ্যে ও থামাতে পারে নি বাড়ায় চালিত মটরসাইকেল, মাহেন্দ্র ও সি এন জি। ফাঁকফোকর দিয়ে তারা ঠিকই চলছে।

কিন্তু সমস্যা তো রয়েই গেলো, শুধু নলছিটি শহরে কঠোরতা অবলম্বন করা হলো আর নলছিটি উপজেলার প্রতিটি বাজারের চিত্র ভিন্ন। প্রতিটি বাজারের সব দরনের দোকান খোলা রয়েছে।
নলছিটি উপজেলার, মোল্লারহাট, তালতলা, শেরেবাংলা, টাকবাজা, সেদ্ধকাঠি বাজার, কুলকাটি, মুখিয়, নাচনমহল, পোলের হাট, নতুন হাট, তেতুলবাড়িয়া, হদুয়া বাজারের সকল দোকান পাট রয়েছে খোলা। দুঃখের বিষয় হলো কঠোর লকডাউন এর আজ চার দিন হলেও কোন বাজারে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কোন লোক আসে নি সাবধান করতে। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষথেকে ও কোন ব্যাবস্থা নেয়া হয়নি।
দেশের এই ক্রান্তিকালে এখন মনে হচ্ছে গ্রামের চেয়ে শহর অনেক নিরাপদ। কারন শহরে পুলিশ আছে আর গ্রামে আছে মানুষ।

তাছাড়া মোড়ে মোড়ে মিনি বাজার তো খোলাই আছে। আর লোকজন বিড় জমাচ্ছে, আড্ডা মারছে, লুডু খেলছে যেন দেখার কেউ নাই। আর তারা করনাকে কিছু মনেই করে না।
সকাল বিকাল লোকজন বাজারে ভিড় করছে, কারও মুখে কোন মাস্ক নাই। সামাজিক দুরত্ত তো দুরের কথা।
চলছে বিয়ের অনুষ্ঠান, ওরস ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই অশিক্ষিত মানুষগুলোকে যদি নিয়ন্ত্রণ না করা যায় তাহলে নলছিটির গ্রাম গুলোর অবস্থা ভারতের মতো হতে বেশিদিন সময় লাগবে না।

প্রকৃত কথা হচ্ছে শহরের মানুষ একটু স্বচেতন হলেও গ্রামের মানুষ পুরোপুরি অস্বচেতন। শহরের মানুষের জ্বর হলে ঘর থেকে বের হয়না ভয়ে। আর গ্রামের মানুষ জ্বর নিয়ে বাজারে আসে ঔষধ কিনতে এবং এই জ্বর নিয়ে মাস্ক ছাড়া চা খাচ্ছে, আড্ডা দিচ্ছে।
বেশি খারাপ অবস্থা হয় সাপ্তাহিক বাজারের দিন। লক্ষ করে দেখা গেছে ৬০% লোকের জ্বর কাশি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে মাস্ক ছাড়া। কি ভয়াবহ পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে একমাত্র আল্লাহ ই জানেন।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনি এই বাজার গুলোতে নিয়ন্ত্রণ আনতে না পারলে ভারতের চেয়েও খারাপ অবস্থা হবে। তাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনিকে দিনে অন্ততপক্ষে সকাল, বিকাল ও রাতে প্রত্যেকটি বাজারে টহল জ্বোর দার করা উচিত এবং কিছু জরিমানার ব্যাবস্থা করা উচিত যাতে সধারণ মানুষ বুজতে পারে যে দেশে কঠোর লকডাউন চলছে।

মোঃ সোহেল মাহমুদ,সময় সংবাদ লাইভ,নলছিটি প্রতিনিধি।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

সেনাবাহিনীর এই অভিযানে একজন অপরাধীও যেন বাদ না যায় !
সেনাবাহিনীর এই অভিযানে একজন অপরাধীও যেন বাদ না যায় !
আজ ঢাকায় সমাবেশ,৯ মহানগরে শোভাযাত্রা;নতুন বার্তা দেবেন তারেক রহমান
মোজাম্মেল-শাহরিয়ার-শ্যামল ৭ দিনের রিমান্ডে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে কাছে ৯টি দফা দাবি জানিয়েছে নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি নিরাপত্তার সামাজিক সংগঠন ‘নোঙর ট্রাস্ট’।
ভারত পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে প্রভুত্বের রাজনীতি করেছে: মির্জা ফখরুল

আরও খবর