Header Border

ঢাকা, শনিবার, ৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শরৎকাল) ২৪.৬৬°সে
শিরোনাম
প্রধান উপদেষ্টার সাথে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে সেনা প্রধানের সাক্ষাৎ সেনাবাহিনীর এই অভিযানে একজন অপরাধীও যেন বাদ না যায় ! সেনাবাহিনীর এই অভিযানে একজন অপরাধীও যেন বাদ না যায় ! অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও সময় দিতে চায় বিশ্ব সম্প্রদায় ! ফিলিস্তিনকে সমর্থন ও ইসরাইলকে বয়কটের আহ্বান এরদোগানের আজ ঢাকায় সমাবেশ,৯ মহানগরে শোভাযাত্রা;নতুন বার্তা দেবেন তারেক রহমান মোজাম্মেল-শাহরিয়ার-শ্যামল ৭ দিনের রিমান্ডে ডিসি নিয়োগ নিয়ে আজও বিক্ষোভ সচিবালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে কাছে ৯টি দফা দাবি জানিয়েছে নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি নিরাপত্তার সামাজিক সংগঠন ‘নোঙর ট্রাস্ট’। ভারত পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে প্রভুত্বের রাজনীতি করেছে: মির্জা ফখরুল

পৃথিবী থেকে বিদায় নিচ্ছে কাগজের টাকা, আসছে ডিজিটাল মুদ্রা ক্রিপ্টোকারেন্সি!

আলমগীর পারভেজঃপ্রযুক্তি বিপ্লবের কারণে পৃথিবীতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশেষ করে যোগাযোগ এবং লেনদেনের ক্ষেত্রে মানুষ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে। আর এই প্রযুক্তি বিপ্লবের কারণে এবার শেষ হতে চলতে কাগজের টাকার দিন। হয়ত কয়েক দশকের মধ্যে পৃথিবী থেকে পুরোপুরি কাগজের টাকা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ঠাই হবে জাদুঘরে। কাগজের টাকার পরিবর্তে আসছে ক্রিপ্টোকারেন্সি।

বিগত কয়েক বছরে ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহার ডিজিটালভাবে অনেক বেড়েছে। বিশ্বব্যাপী এর ব্যবহার ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নতি হয়েছে। অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান বিটকয়েন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সিতে হাজার হাজার ডলার বিনিয়োগ করছে। শুধু কি তাই বিশ্বের অনেকে দেশ এটিকে ব্যবহারের জন্য বৈধতা দিয়েছে।অনেক সমালোচক ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়টিকে উল্টোভাবে দেখছেন। তারা মনে করছে এর মাধ্যমে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীরা নিজেদের মধ্যে সহজেই অর্থ লেনদেন করার সুযোগ পাবে। এছাড়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠীরা বিশ্বব্যাপী আবারও মাথাচারা দিয়ে উঠবে এবং এটা পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর হবে।

বিশ্বের আর্থিক নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো খুব সর্তকতার সঙ্গে এগোচ্ছে। বিশ্বের অনেক দেশের সরকার ইতোমধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে ব্যবহারের ক্ষেত্রে বৈধতা দিয়েছে। আবার অনেকে দেশ এর বিপরীত কাজ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেজারেল রিজার্ভ মনে করছে ডিজিটাল মুদ্রা প্রচলের জন্য তারা নিজেরাই একটি ব্যবস্থা চালু করবে। যার নাম দেওয়া হয়েছে কিপ্টো বুম। এর মধ্যে দিয়ে ডিজিটাল মুদ্রার নিয়ন্ত্রণ তারাই রাখার চেষ্টা করছে। তবে বলা যায় না এ কৌশলে যুক্তরাষ্ট্র সফল হবে কিনা।

এবার আসা যাক ক্রিপ্টোকারেন্সি কী সে বিষয় সম্পর্কে?

কাউন্সিল অন ফরেইন রিলেশন এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি একটি ভার্চ্যুয়াল কয়েন। যা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লেনদেন করা হয়ে থাকে। ২০০৯ সালে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সাতোশি নাকামোতো সর্বপ্রথম এই বিটকয়েন তৈরি করে। যদিও এটি তার ছদ্ম নাম। প্রকৃত নাম কী তার কেউ জানতে পারেনি। এটি একটি রহস্য বটে। এই বিটকয়েন কিংবা ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করা হবে ব্লকচেইনের মাধ্যমে। যেখানে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির পক্ষে জানা সম্ভব হবে না। কে কাকে টাকা পাঠাচ্ছে। এখন যেমন ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠালে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানতে পারছে কে কাকে টাকা পাচ্ছে এবং কত টাকা পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু ব্লকচেইনের সুবিধা হচ্ছে গোপনীয়তা। এখানে গ্রাহক-প্রাপক ছাড়া কেউ জানবে না, কত টাকা কিংবা কে টাকা পাঠিয়েছে। মূলত এখানে কেন্দ্রীয়করণ বলতে কিছু নেই। সবকিছু বিকেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ হবে।

সূত্র: কাউন্সিল অন ফরেইন রিলেশন।

 

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও সময় দিতে চায় বিশ্ব সম্প্রদায় !
ফিলিস্তিনকে সমর্থন ও ইসরাইলকে বয়কটের আহ্বান এরদোগানের
কোন দিকে যাচ্ছে এই বন্যা পরিস্থিতি, এর জন্য দায়ী কে?
সাত ব্যাংকেই ৩৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ সালমান এফ রহমানের
ড. ইউনূসকে অভিনন্দন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
হজে গিয়ে ১০ বাংলাদেশির মৃত্যু

আরও খবর