Header Border

ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শরৎকাল) ২৭.৭৩°সে
শিরোনাম
ডিসি নিয়োগ নিয়ে আজও বিক্ষোভ সচিবালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে কাছে ৯টি দফা দাবি জানিয়েছে নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি নিরাপত্তার সামাজিক সংগঠন ‘নোঙর ট্রাস্ট’। ভারত পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে প্রভুত্বের রাজনীতি করেছে: মির্জা ফখরুল বন্যার্তদের জন্য আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে অনুদান পাঠানোর সময় বেড়েছে মির্জাগঞ্জে উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে শহীদদের স্মরণে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। অনেক দাবির চাপে অন্তর্বর্তী সরকার;যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস কোন দিকে যাচ্ছে এই বন্যা পরিস্থিতি, এর জন্য দায়ী কে? সাত ব্যাংকেই ৩৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ সালমান এফ রহমানের ছাত্র-জনতার দখলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত শুরু

‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’

সময় সংবাদ লাইভ রির্পোটঃ মুক্তিযুদ্ধের পর পরই ব্যান্ডদল ‘উচ্চারণ’ দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৯৭২ সালে লাকী আখন্দ, হ্যাপি আখন্দ, বন্ধু নিলু আর মনসুরকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ডদলটি। ওই বছরই তার ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ ও ‘চার কালেমা সাক্ষী দেবে’ গান দুটি বিটিভিতে প্রচারের পর ব্যাপক প্রশংসিত হয়। যার কথা বলছি তিনি বাংলাদেশের পপ ও ব্যান্ডসংগীতের গুরু আজম খান। আজ তার দশম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১১ সালের এই দিনে তিনি না ফেরার দেশে চলে যান।

১৯৭৪ সালে বিটিভিতে ‘রেললাইনের ঐ বস্তিতে’ শিরোনামের গানটি গেয়ে দেশব্যাপী আলোচনায় চলে আসেন গুরু আজম খান। ১৯৮২ সালে ‘এক যুগ’ নামে তার প্রথম ক্যাসেট বের হয়। তার গাওয়া গানের প্রথম সিডি বের হয় ১৯৯৯ সালের ৩ মে ডিস্কো রেকর্ডিংয়ের প্রযোজনায়।

১৯৫৬ সাল থেকে কমলাপুরে বসবাস শুরু করে আজম খানের পরিবার। তিনি শুধু সংগীতশিল্পীই নন, মাত্র ২১ বছর বয়সে ঢাকা উত্তরের সেকশন কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঢাকায় সংঘটিত কয়েকটি গেরিলা অভিযানে অংশ নেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর গান নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। উচ্চারণের গান সংগীত জগতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। শুধু বাংলাদেশেই নয়, গোটা উপমহাদেশেই আজম খান পেয়েছিলেন অসাধারণ জনপ্রিয়তা। বিশ্বের বেশ কটি দেশে কনসার্ট পরিবেশন করেন এই পপগুরু।

আজম খানের পাড়ার বন্ধু ছিলেন ফিরোজ সাঁই। পরবর্তীকালে তার মাধ্যমে পরিচিত হন ফকির আলমগীর, ফেরদৌস ওয়াহিদ, পিলু মমতাজের সঙ্গে। একসঙ্গে বেশ কয়েকটা জনপ্রিয় গান করেন তারা। এরই মধ্যে আরেক বন্ধু ইশতিয়াকের পরামর্শে সৃষ্টি করেন একটি রক ঘরানার গান ‘জীবনে কিছু পাব না এ হে হে!’ বলা হয়, এটি বাংলা গানের ইতিহাসে প্রথম হার্ডরক গান!

১৯৫৬ সাল থেকে কমলাপুরে বসবাস শুরু করে আজম খানের পরিবার। তিনি শুধু সংগীতশিল্পীই নন, মাত্র ২১ বছর বয়সে ঢাকা উত্তরের সেকশন কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঢাকায় সংঘটিত কয়েকটি গেরিলা অভিযানে অংশ নেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর গান নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। উচ্চারণের গান সংগীত জগতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। শুধু বাংলাদেশেই নয়, গোটা উপমহাদেশেই আজম খান পেয়েছিলেন অসাধারণ জনপ্রিয়তা। বিশ্বের বেশ কটি দেশে কনসার্ট পরিবেশন করেন এই পপগুরু।

আজম খানের পাড়ার বন্ধু ছিলেন ফিরোজ সাঁই। পরবর্তীকালে তার মাধ্যমে পরিচিত হন ফকির আলমগীর, ফেরদৌস ওয়াহিদ, পিলু মমতাজের সঙ্গে। একসঙ্গে বেশ কয়েকটা জনপ্রিয় গান করেন তারা। এরই মধ্যে আরেক বন্ধু ইশতিয়াকের পরামর্শে সৃষ্টি করেন একটি রক ঘরানার গান ‘জীবনে কিছু পাব না এ হে হে!’ বলা হয়, এটি বাংলা গানের ইতিহাসে প্রথম হার্ডরক গান!

সময় সংবাদ লাইভ।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

সাত ব্যাংকেই ৩৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ সালমান এফ রহমানের
এ বছর বেশি শীত অনুভূত হওয়ার কারণ কী ?
শাহজালালে ৮ কেজি স্বর্ণসহ এয়ারক্রাফট মেকানিক আটক
‘অনৈতিক’ প্রস্তাবের অভিযোগ নায়িকার, আব্দুল্লাহ জহির বাবুর অস্বীকার
অনেক পরিচালক আমাকে হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডাকে : জেবা
আফগানিস্তানের বিপক্ষে কঠিন সময় আসছে: পাপন

আরও খবর