সময় সংবাদ লাইভ রির্পোটঃমির্জাগঞ্জ উপজেলার মাধবখালি বাজিতা চতুর্থ খন্ড এলাকায় শৌলজালিয়া , চত্রার, বকশি, পশ্চিম সুবিদখালীর বেগমপুর ও দেউলী সহ বিভিন্ন খালে ভেসাল ও কারেন্ট জালের মাধ্যমে দেশীয় প্রজাতির ছোট ছোট পোনা মাছ ও ডিমওয়ালা মাছ অবৈধভাবে শিকার করছে কিছু লোক ।
এতে দেশীয় প্রজাতির মাছের প্রজনন ও উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়ে যাচ্ছে।
মির্জাগঞ্জের শৌলজালিয় সহ এসব খাল গুলো ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে খাল খনন কাজ সম্পন্ন করা হলেও তা এখন হুমকির মুখে। এতে পরে বিপাকে পড়তে পারে এলাকাবাসী।
দিন রাত ২৪ ঘন্টা জাল ও বাদ দিয়ে রাখার কারনে পানির স্রোত ও পানি নিষ্কাশনের বাধাগ্রস্ত হয়ে খালের আশপাশে কৃষি জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
মৎস্য আইন অনুযায়ী উন্মুক্ত জলাশয়ে খাল-বিলে মাছ চলাচলে প্রতিবন্ধকতা। খালে কোন কিছু দিয়ে আড়াআড়ি বাদ দেয়া। বা যেকোনো ধরনের ফাঁদ ব্যবহার ও স্থাপনার নির্মাণ ভেসাল, মশারি ও কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।
অথচ মৎস্য আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবাধে দেশীয় প্রজাতির মাছ প্রকাশ্যে শিকার করছেন কিছু লোক ।
স্থানীয়রা জানান খালে অবৈধ জাল দিয়ে মাছ শিকার করায় পানি ও মাছ ঠিকভাবে চলাচল করতে পারছে না।
এতে মাছের পোনা ও কৃষি জমির ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
স্থানীয় চাষীদের দাবি খালে ব্যাপক কচুরিপানা জমাট বেধে থাকে চলাচলে বাধা সৃষ্টিো হয়। যাতে করে কচুরিপানা সরে যেতে পারে বলে দাবি জানান সকল এলাকাবাসী।
মির্জাগঞ্জের মৎস্য কর্মকর্তা, মো তানজিমুল ইসলাম এর সাথে আলাপ করে জানা যায়। নেট, ভেসাল ও বেন্দি জাল এর বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে ।
সম্প্রতি খালের অবৈধ ভেসাল জালসহ সকল বাধাঁ অপসারণের দাবিতে। মির্জাগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম সুবিদখালীতে মানোব বন্ধ ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করে এলাকাবাসী।
মোঃ নূর আমিন আকন,স্টাফ রির্পোটার, সময় সংবাদ লাইভ।