Header Border

ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল) ৩৬.৯৬°সে

মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে দুই-তিন দিনের মধ্যে ঢাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে

সময় সংবাদ লাইভ রিপোর্টঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে অনলাইনে এ সভায় সভাপতিত্ব করেন।মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে দুই-তিন দিনের মধ্যে ঢাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। এদিকে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে বাণিজ্য বাড়াতে ‘অ্যাগ্রিমেন্ট অন কো-অপারেশন এন্ড মিউচুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন কাস্টমস ম্যাটারস’ এর খসড়া অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সভায় করোনা ভাইরাস নিয়ে বলা হয়েছে আরেকটু কঠোর হতে হবে হবে। সংক্রমণ একটু বেড়েও যাচ্ছে মনে হচ্ছে। সেজন্য আরেকটু সতর্কতা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকাতে মোবাইল কোর্ট বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী যাতে আরেকটু কড়াকড়ি আরোপ করে সেজন্য রোববারই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যেই রাজধানীতে মাস্ক বাধ্যতামূলক করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা শুরু হবে বলেও মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান। তিনি বলেন, আশা করি, আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে দেখা (মোবাইল কোর্ট পরিচালনা) যাবে।
ঢাকায় করোনার বিষয়ে কোনো সেফটি মেজার্স দেখা যাচ্ছে না-এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, অলরেডি আমরা (রোববার, ১৪ নভেম্বর) বলে দিয়েছি যাতে ঢাকাতেও বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল কোর্ট অথবা ল-এনফোর্সিং এজেন্সি আরেকটু স্ট্রং হয়।
প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময় মাস্ক ব্যবহারে কঠোর হওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন । এছাড়া, এদিন মন্ত্রিসভায়, ‘জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৌশল’ এর বাংলা ও ইংরেজী সংস্করণের খসড়া অনুমোদন।
বাংলাদেশ এবং তুরস্কের মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘এগ্রিমেন্ট অন কো-অপারেশন এন্ড মিউচুয়াল এসিসটেন্স ইন কাস্টম ম্যাটার্স’ শীর্ষক চুক্তির খসড়া অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন এবং বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় প্রণীত ‘জাতীয় পারমাণবিক তেজক্রিয়তা বিষয়ক জরুরী অবস্থায় প্রস্তুতি ও সাড়াদান পরিকল্পনা-’এর খসড়া অনুমোদন হয়েছে বলেও সচিব উল্লেখ করেন।
২০২৫ সালের মধ্যে দেশের শতভাগ মানুষকে আর্থিক হিসাব প্রক্রিয়ায় আনার জন্য ‘জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৌশল’ এর বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ডিজিটাইজেশন এবং ইনোভেশনের মাধ্যমে একটি টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তিই এর মূল বিষয়। তিনি বলেন, সর্বাধিক সংখ্যক জনগণকে আর্থিক হিসাব প্রক্রিয়ার মধ্যে আনার বিষয়টি জাতিসংঘের চাহিদা। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও দারিদ্র্য বিমোচন, বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সব ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সেবার আওতায় এনে তাদের জীবন ও জীবিকার মানোন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য এ কৌশল প্রণয়ন করা হয়েছে।
সচিব বলেন, ২০২১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরের জন্য এ কৌশল প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০৪১ সালের যে পরিকল্পনা আছে, তার সঙ্গে সপ্তম পঞ্চমবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং এসডিজির যোগসূত্র আছে। কৌশলপত্রে সাতটি উদ্দেশ্য ও ১২টি কৌশলগত লক্ষ্য আছে। এছাড়া আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ৬৫টি লক্ষ্যমাত্রা সমন্বয় করা হয়েছে। তিনি বলেন, ২০২১-২০২৫ মেয়াদে জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৌশলের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পাঁচ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা অর্থায়ন প্রাক্কলন করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, করোনার কারণে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য, পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা বিপর্যন্ত হয়ে পড়ায় বিভিন্ন খাতের উত্তরণে সরকার বিভিন্ন প্রণোদনা ও সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। যা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠাগুলোর মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তির কৌশলের সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও এজেন্সিগুলো ব্যাংক, বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা ও ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান, পুঁজিবাজার মধ্যস্থতাকারী, মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী এজেন্সিগুলোকে গ্রাহক বান্ধব করে সেবা নিশ্চিত করা হবে। এটা পূরণ করতে গিয়ে মন্ত্রিসভা কিছু নির্দেশনা দিয়েছে, উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, যে কৌশল প্রণয়ন করা হয়েছে তাতে ২০১৭-১৮ এর ডাটা ধরা হয়েছিল। মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত দিয়েছে- ২০২০-এর ডাটা ব্যবহার করার জন্য। কারণ ২০২০ এ সরকার যে আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা করলো সেখানে বিপুল সংখ্যক মানুষ হিসাব প্রক্রিয়ার মধ্যে চলে এসেছে। ৪০ লাখের মতো নতুন অ্যাকাউন্ট হয়ে গেছে (সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা, বৃত্তি-উপবৃত্তি এবং সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের কর্মসূচির ফলে)।
তিনি বলেন, আড়াই হাজার টাকা করে যে অনুদান দেওয়া হল। যাকেই যে প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। পাটকল শ্রমিকদের যে গোল্ডেন হান্ডশেক দেয়া হয়েছে সেটা ৫০ শতাংশ একবারে দেয়া হয়েছে। বাকি ৫০ শতাংশ সঞ্চয়পত্র আকারে দেয়া হয়েছে, যাতে একবারে খরচ করতে না পারে।
সচিব বলেন, আমাদের এখন যে স্ট্যাটাস তাতে ৫৩ শতাংশ পর্যন্ত ফিনান্সিয়াল কভারেজ দিতে পারছি। ২০২০ সালের প্রোগ্রামগুলো যদি আমরা গণনা করি তাহলে ৭২-৭৩ শতাংশে চলে যাব। ২০২৫ সালের মধ্যে শতভাগ এ অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমের মধ্যে আনার চিন্তা-ভাবনা আছে।
খন্দকার আনোয়ার বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন ‘আমার বাড়ি আমার খামার’র জন্য আলাদা জাতীয় সঞ্চয় স্কিম এখানে অন্তর্ভুক্ত করে দেওয়া, যাতে গ্রামাঞ্চলে এ প্রজেক্টের মাধ্যমে যে আয় করছে সেটাকেও যেন অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমের মধ্যে আনা যায় এবং তাদের যেন সঞ্চয়ের একটা সিস্টেম করে দেওয়া যায়।
ভারতে ৭৯ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ৭৩ শতাংশ অ্যাকাউন্টিং সিস্টেম আছে। আমরা অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমে ৫৩ শতাংশ হলেও গত ৭/৮ মাসে যে পরিকল্পনাগুলো গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলো হিসেব করলে আমাদের অ্যাকাউন্টিং সিস্টেম আরও বেশি হবে, বলেন সচিব।
আপনি যখন অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমের মধ্যে আসবেন তখন আপনার সবকিছু পরিকল্পনা করতে সুবিধা হবে। যে টার্গেট ছিল সেই আকারে কত টাকা কোথায় ব্যয় করছেন, কি রিটার্ন আসছে, সে সবের। ডিজিটালাইজেশন ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে আর্থিক টেকসই ও ফলপ্রসূ সিস্টেম দাঁড় করানো যাতে মানুষের জীবন ও জীবিকার মান্নোনয়নের সুযোগ সৃষ্টি করা যায়,যোগ করেন তিনি।
এদিন বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘অ্যাগ্রিমেন্ট অন কো-অপারেশন অ্যান্ড মিউর্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন কাস্টমস ম্যাটারস’ এর অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন এ চুক্তি না হওয়ার ফলে আমাদের অনেকগুলো আইটেম তুরস্কে ঢুকতে পারছে না। তুরস্কে আমাদের রফতানি কমে গেছে। চুক্তি হলে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়বে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, এটা যখন আমরা তাদের সঙ্গে পয়েন্ট আউট করলাম তারা বলল চুক্তিটা কমপ্লিট করার জন্য। চুক্তিটা হলে আমরা আইটেম দেখে বুঝতে পারবো কোন আইটেমগুলো আমাদের এখানে সাবস্টিটিউট আর কোন আইটেমগুলো কমপ্লিমেন্টারি। তোমাদের যে কমপ্লিমেন্টারি আইটেম আসবে সেগুলোকে আমরা অনেক বেনিফিট দিয়ে দেব। সেক্ষেত্রে আবার হয়তো বেড়ে যাবে, যেগুলো সাবস্টিটিউট আইটেম সেগুলোতে আমরা খুব একটা সুবিধা দিতে পারবো না।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, তাই যতক্ষণ পর্যন্ত চুক্তি না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সেই বেনিফিট পাবো না। তুরস্কে গত ২ থেকে ৩ বছরে আমাদের ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি রফতানি কমে গেছে।
তিনি বলেন, চুক্তি হলে দু’দেশের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক যোগাযোগ সুসংহত হবে। আর পণ্যের অবৈধ বাণিজ্য ও চোরাচালান প্রতিরোধে এক দেশ আরেক দেশকে তথ্য দিতে পারবে। দু’দেশেরই অর্থনীতি, জনস্বার্থ ও অন্যান্য স্বার্থ কার্যকর হবে। কারণ যেগুলো আমাদের প্রয়োজন আমরা তুরস্ক থেকে আনতে পারবো।
দু’দেশের আর্থিক গোয়েন্দা কার্যক্রমেও একজন আরেকজনকে সহায়তা করবে। আর কাস্টমসের উন্নয়নের জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা বিশেষ করে তুরস্কের যে কাস্টমস ফ্যাসিলিটিজ আছে সেটা দেখে যদি আমাদের কাজে লাগে আমরা সেখানে কো-অপারেশন দিয়ে আমাদের কাস্টমসকে ইমপ্রুভ করতে পারি, বলেন তিনি। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রেসহ পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তাবিষয়ক দুর্যোগ মোকাবিলায় একটি গাইডলাইন হিসেবে এদিন ‘জাতীয় পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তা বিষয়ক জরুরি অবস্থায় প্রস্তুতি ও সাড়াদান পরিকল্পনা’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সচিব বলেন, ‘টা মূলত বাংলাদেশে পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তা জনিত দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য যথাযথভাবে একটা ব্যবস্থাপনার সৃষ্টি হবে। আল্লাহ না করুন, ডিজাস্টার হোক বা না হোক, সেই ডিজাস্টারের জন্য আগে থেকে প্রস্তুতির জন্য এটা একটা গাইডলাইন।
তিনি বলেন, রূপপুর পাওয়ার প্লান্টের সেফটি মেজরের জন্য পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সির (আইএইএ) রিকোয়ারমেন্ট আছে যে, এই ধরনের পাওয়ার প্লান্ট করার আগে সেফটি গাইডলাইন ও রেসপন্স প্ল্যান থাকতে হবে। না হলে তারা চালু করার সুযোগ দেবে না। সে জন্য আইএইএ’র গাইডাইন-স্ট্রাকচার অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় দেশের সকল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করে,’ উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পরিকল্পনার সঙ্গে সংযুক্ত এবং সামঞ্জস্য রেখে ‘জাতীয় পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তা বিষয়ক জরুরি অবস্থায় প্রস্তুতি ও সাড়াদান পরিকল্পনা’ তৈরি করা হয়েছে।
এই পরিকল্পনার দুটি উল্লেখযোগ্য দিক সম্পর্কে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রস্তাবিত দলিলে পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তা বিষয়ক জরুরি অবস্থার ধরন, মানে কি ধরনের দুর্যোগ হতে পারে, আমাদের আসলে ধারণা নেই। এই গাইডলাইন আমাদের সেই ধারণা দেবে। ব্যবস্থাপনাটা কিভাবে করা হবে, রেসপন্স কি ভাবে ? এ সম্পর্কিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, যদি কখনও কোথাও কোনো ডিজাস্টার (বিপর্যয়) হয়, পৃথিবীতে এ পর্যন্ত প্রায় আটটি (পারমাণবিক) ডিজাস্টার হয়েছে। চারটা আমেরিকায়, একটা সোভিয়েত ইউনিয়নে, গ্রেট ব্রিটেনে এবং জাপানে সুনামির সময়।
তিনি বলেন, এই অভিজ্ঞতাকে তারা কাউন্ট করেছে এবং আমাদের জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে কাঠামো দাঁড় করানো যে কখনও কিছু হলে কীভাবে মোকাবেলা করতে হবে। এ জন্য আর্মড ফোর্সসহ পর্যাপ্ত জনবল যারা আছে তাদের প্রস্তুতি এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

ঢাকায় আজ তাপমাত্রার সব রেকর্ড ভাঙার শঙ্কা
খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মানতে হবে নির্দেশনা
আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টার
থাইল্যান্ড গেলেন প্রধানমন্ত্রী
তাপদাহে হিট অ্যালার্টের মেয়াদ আরও বাড়াল আবহাওয়া অফিস

আরও খবর