Header Border

ঢাকা, সোমবার, ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল) ৩৪.৯৬°সে

বিএনপিতে প্রার্থীর ঢল

সময় সংবাদ রিপোর্ট:একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর সংখ্যা প্রায় ৮০০। এর আগে সংসদ নির্বাচনে এত সংখ্যক প্রার্থী দেখা যায়নি। অনেকেই বলছেন, বিএনপিতে এবার প্রার্থীর ঢল নেমেছে। তবে এই ‘রেকর্ডের’ মধ্যেও নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে প্রার্থী হাতেগোনা। দু-একটি ছাড়া প্রায় সব আসনে দুই থেকে তিনজন বিকল্প প্রার্থী রয়েছেন। এদিকে ফেনী-১ ও ৩ আসনের মনোনয়নের চিঠি ফেরত দিয়েছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তিনি নির্বাচনে অনীহা প্রকাশ করেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নির্বাচন ছাড়াও দলের অনেক কাজ রয়েছে। দলের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোয় মনোযোগ দেব। ‘গণহারে’ মনোনয়ন দেওয়া নিয়ে বিএনপির ভেতরে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। সাবেক সংসদ সদস্যদের মধ্যে যারা প্রবীণ, তাদের বিকল্প হিসেবে এমন প্রার্থীকে রাখা হয়েছে, যার নির্বাচনী এলাকায় কোনো অবস্থান নেই। এ নিয়ে জ্যেষ্ঠ নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। প্রার্থী তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, কোথাও কোথাও তিনজন বিকল্প প্রার্থীও রয়েছেন। নতুন মুখ থাকলেও তাদের অধিকাংশই বিকল্প প্রার্থী। সাবেক ছাত্রনেতাদের অনেকেই মনোনয়নের চিঠি পেয়েছেন। দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ এবং ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে সমালোচিত নেতাদেরও কেউ বাদ পড়েননি। গত দুদিনে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে প্রায় ২৮০ আসনে মনোনীতদের চিঠি দেওয়া হয়। চিঠি হাতে পেয়েই প্রার্থীরা সমর্থকদের নিয়ে মাঠে নেমেছেন। অনেকে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের অবস্থান তুলে ধরছেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, ২৮০ আসনে মনোনীত প্রার্থীর সংখ্যা ৮০০ জনের মতো। বিএনপির নীতিনির্ধারণী সূত্র জানিয়েছে, মাঠ দখলে রাখতে প্রতি আসনে একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে এলাকায় যে শোডাউন করবেন, তাতে মাঠ তাদের দখলে আসবে বলে মনে করছে দল। এ ছাড়া কোথাও নেতাদের খুশি রাখার কৌশলও নেওয়া হয়েছে। আবার ক্ষমতাসীনরা যাতে দল ভাঙতে না পারে, সে জন্য মনোনয়ন দিয়ে প্রার্থীদের ‘আটকে’ দেওয়া হয়েছে। ঋণ ও বিল খেলাপিসহ বিভিন্ন কারণে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের অর্ধশত নেতার প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে বলে ধারণা করছে দলটির হাইকমান্ড। সে জন্যই বিকল্প প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, তালিকায় প্রথমজন হচ্ছেন মূল প্রার্থী। কোনো কারণে তার প্রার্থিতা বাতিল হলে দ্বিতীয়জন মনোনীত প্রার্থী হবেন। এদিকে দলের মনোনীত প্রার্থীদের চিঠি বিতরণে ব্যাপক বিশৃঙ্খলার অভিযোগ উঠেছে। কোথাও কোথাও তালিকায় নাম না থাকার পরও তদবির করে চিঠি নিয়েছেনÑ এমন খবরও আছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কয়েকটি আসনে এমন কেউ প্রার্থী হয়েছেন, যিনি মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য নন। তার চেয়ে যোগ্য নেতাকে চিঠি দেওয়া হয়নি। জ্যেষ্ঠ নেতাদের আসনে রাজনীতিতে একেবারে নবীন নেতাকে মনোনয়নের চিঠি দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, ২৬ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দেওয়ার আগেই দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনেককে দলীয় প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়। শুরুর দিন গুলশানের কার্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে চিঠি দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও এই কার্যক্রম শুরু হয় বিকাল চারটায়। এ অবস্থায় ডাক পেয়ে কার্যালয়ে এসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে দেখা যায় অনেককে।

সংস্কারপন্থিরা নির্বাচনে : ১/১১’র সময়ে সংস্কারপন্থি হিসেবে পরিচিত এমন ১৩ জনকে বিভিন্ন আসনের জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত করেছে বিএনপি। তারা হলেন-রাজশাহী-৪ আবু হেনা, নওগাঁ-৬ আলমগীর কবির, বরিশাল-১ জহিরউদ্দিন স্বপন, নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, বরিশাল-২ শহীদুল হক জামাল, পটুয়াখালী-২ শহিদুল হক তালুদার, নারায়ণগঞ্জ-৫ আতাউর রহমান আঙ্গুর, ঝালকাঠি-২ ইলেন ভুট্টো, সুনামগঞ্জ-২ নজির হোসেন, বগুড়া-৪ জিয়াউল হক মোল্লা, বগুড়া-৫ জিএম সিরাজ, যশোর-১ মফিকুল হাসান তৃপ্তি, জয়পুরহাট-২ আসনে আবু ইউসুফ খলিলুর রহমানকে প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে মফিকুল হাসান তৃপ্তিসহ কয়েকজনের বহিষ্কারাদেশও প্রত্যাহার করা হয়। ২০০৭ সালে আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান বিএনপি থেকে অলি আহমেদের নেতৃত্বে এলডিপি গঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। ১/১১’র সময় সংস্কারপন্থি হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার পর সাবেক ওই সাংসদরা কোনো দলে যোগ দেননি, তবে নিষ্ক্রিয় ছিলেন। প্রয়াত নেতাদের স্ত্রী-সন্তানরা বেশ কয়েকটি আসনে প্রয়াত দলীয় নেতাদের স্ত্রী-সন্তানদের মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি। মৌলভীবাজার-৩ প্রয়াত অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে এম নাসের রহমান এবারও মনোনয়নপত্র পেয়েছেন।আগেও তিনি নির্বাচন করেছিলেন। এ ছাড়া পঞ্চগড়-১ জমিরউদ্দিন সরকারের ছেলে নওশাদ জমির, যশোর-১ প্রয়াত তরিকুল ইসলামের ছেলে অনিন্দ ইসলাম অমিত, মানিকগঞ্জ-২ খোন্দকার দেলোয়ারের ছেলে খোন্দকার আখতার হামিদ ডাবলু, গাজীপুর-৩ আ স ম হান্নান শাহর ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নান, মানিকগঞ্জ-১ শামসুল ইসলাম খানের ছেলে মাইনুল ইসলাম শান্ত চিঠি পেয়েছেন। মানিকগঞ্জ-৩ হারুনার রশীদ খান মুন্নুর মেয়ে আফরোজা খান রীতা, নওগাঁ-৩ প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার আখতার হামিদ সিদ্দিকীর ছেলে পারভেজ হামিদ সিদ্দিকী, জয়পুরহাট-১ মোজাহের আলী প্রধানের ছেলে মাসুদ রানা ও যুদ্ধাপরাধী আবদুল আলীমের ছেলে ফয়সল আলীম, চাঁদপুর-২ নুরুল হুদার ছেলে তানভীর হুদা, ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৫ আসনে কাজী আনোয়ার হোসেনের ছেলে কাজী নাজমুল হোসেন তাপস মনোনয়ন পেয়েছেন। ২০-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা নাজিউর রহমানের ছেলে আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন। প্রয়াত ফজলুর রহমানের স্ত্রী কামরুন্নাহার শিরিন মনোনয়ন পেয়েছেন নাটোর-১ আসনে। আরও মনোনয়ন চিঠি পেলেন যারা ঢাকা-১ খন্দকার আবু আশফাক, বিএনপির সাবেক নেতা নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা ও সায়মা হোসেন বুবলী, ঢাকা-২ আমানউল্লাহ আমান ও তার ছেলে ইরফান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ^রচন্দ্র রায় ও তার পুত্রবধূ নিপুন রায় চৌধুরী, ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ ও তার ছেলে তানভীর আহমেদ রবীন, ঢাকা-৫ নবী উল্লাহ নবী ও সেলিম ভূঁইয়া, ঢাকা-৬ আবুল বাশার ও ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস ও সাজ্জাদ জহির, ঢাকা-৯ আফরোজা আব্বাস, মির্জা আব্বাস ও হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১২ সাইফুল আলম নীরব ও আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম ও আতাউর রহমান ঢালী, ঢাকা-১৪ আমিনুল হক ও এসএ সিদ্দিক সাজু, ঢাকা-১৫ মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ আহসান উল্লাহ হাসান ও মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা-১৭ রুহুল আলম চৌধুরী, ফরহাদ হালিম ডোনার ও কামাল জামান মোল্লা, ঢাকা-১৮ বাহাউদ্দিন সাদী ও এসএম জাহাঙ্গীর, ঢাকা-১৯ দেওয়ান সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-২০ আসনে জিয়াউর রহমান ও সুলতানা আহমেদ। নারায়ণগঞ্জ-১ তৈমূর আলম খন্দকার, কাজী মনিরুজ্জামন মনির ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, নারায়ণগঞ্জ-২ মাহমুদুর রহমান সুমন, আতাউর রহমান খান আঙ্গুর ও নজরুল ইসলাম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ আজহারুল ইসলাম মান্নান ও খন্দকার আবু জাফর, নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ শাহ আলম ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ সাবেক সাংসদ আবুল কালাম ও মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ। তবে এই আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এসএম আকরামের নাম রয়েছে। নরসিংদী-১ খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-২ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নরসিংদী-৩ সানাউল্লাহ মিয়া, মুন্সীগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ আবদুল হাই, গাজীপুর-১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ সালাহউদ্দিন সরকার ও মঞ্জুরুল করিম রনি, গাজীপুর-৩ আসনটি জাতীয় ঐক্যফন্টের জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে, গাজীপুর-৪ নিয়াজুল হান্নান শাহ্, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন ও মনির হোসেন, ফরিদপুর-১ শাহ মো. আবু জাফর ও খন্দকার নাছিরুল ইসলাম, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু ও শহিদুল ইসলাম বাবুল, ফরিদপুর-৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও নায়েবা ইউসুফ, ফরিদপুর- ৪ ইকবাল হোসেন খন্দকার সেলিম ও শাহরিয়ার ইসলাম শায়লা, রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ খৈয়ম, রাজবাড়ী-২ নাসিরুল হক, গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২  সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ-৩ এসএম জিলানি, মাদারীপুর-১ সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ মিল্টন বৈদ্য, মাদারীপুর-৩ আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার, শরীয়তপুর-১ সরদার নাছির উদ্দিন কালু, শরীয়তপুর-২ শফিকুর রহমান কিরন, শরীয়তপুর-৩ মিয়া নূরুদ্দিন অপু, কিশোরগঞ্জ-১ সাবেক ঢাকা বিভাগীয় স্পেশাল জজ রেজাউল করিম খান চুন্নু, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শরীফুল ইসলাম শরীফ এবং জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, কিশোরগঞ্জ-২ সাবেক সাংসদ আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট জালাল মোহাম্মদ গাউস, ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন, কিশোরগঞ্জ-৪ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মো. ফজলুর রহমান, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সাবেক ট্রাস্টি সুরঞ্জন ঘোষ, কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল ও তার ছেলে মাহমুদুর রহমান উজ্জ্বলকেও প্রার্থী রাখা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ-৬ বিএনপি সভাপতি মো. শরীফুল আলম, টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন ও সরকার শহীদ, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও শামছুল আলম তোফা, টাঙ্গাইল-৩ মাঈনুল ইসলাম ও লুৎফর রহমান খান আজাদ, টাঙ্গাইল-৪  লুৎফর রহমান মতিন ও ইঞ্জিনিয়ার আবদুল হালিম, টাঙ্গাইল-৫ মাহমুদুল হাসান ও ছাইদুল হক ছাদু, টাঙ্গাইল-৬ গৌতম চক্রবর্তী ও ন–র মোহাম্মদ খান ও টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও সাইদুল ইসলাম খান। টাঙ্গাইল-৮ আসন এখনো ঘোষণা করা হয়নি। এ আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। ময়মনসিংহ বিভাগ ময়মনসিংহ-১ আসনে এমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ-২ ইয়াসির খান চৌধুরী ও শাহ শহীদ সারওয়ার, ময়মনসিংহ-৩ আহম্মেদ তায়েবুর রহমান ওরফে হিরন, ময়মনসিংহ-৪ ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন ও আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, ময়মনসিংহ-৮ শাহ ন–র কবির শাহীন, ময়মনসিংহ-৯ খুররম খান চৌধুরী/ইয়াসের খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ সিদ্দিকুর রহমান ও মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান। শেরপুর-১ মো. হযরত আলী, শেরপুর-২ একেএম মোখলেসুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ও মাহমুদ রুবেল, জামালপুর-১ রশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-৩ মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ ফরিদুল কবির তালুকদার, জামালপুর-৫ শাহ ওয়ারেস আলী মামুন। নেত্রকোনা-১ কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ আশরাফ উদ্দিন ও এটিএম আব্দুল বারী, নেত্রকোনা-৩, রফিকুল ইসলাম হেলালি, নেত্রকোনা-৫ শহীদুল্লাহ ইমরান, রাবেয়া খাতুন ও আবু তাহের তালুকদার। খুলনা বিভাগ খুলনা-১ আমীর এজাজ খান, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল ও শরীফ শাহ কামাল তাজ, খুলনা-৫ মামুন রহমান, গাজী আবদুল হক, নড়াইল-১ বিশ^াস জাহাঙ্গীর আলম এবং নড়াইল-২ ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপির) চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন পেয়েছেন। সাতক্ষীরা-১ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতক্ষীরা-২, সাতক্ষীরা-৩ ও সাতক্ষীরা-৪ জামায়াত, মেহেরপুর-১ আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি মাসুদ অরুণ, মেহেরপুর-২ আমজাদ হোসেন, জাভেদ মাসুদ মিল্টন, চুয়াডাঙ্গা-১ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু ও চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান খান ওরফে বাবু খান। কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা ও রমজান আলী, কুষ্টিয়া-২ রাগীব রউফ চৌধুরী ও ফরিদা ইয়াসমিন, কুষ্টিয়া-৩ সোহরাব উদ্দিন ও জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও নুরুল ইসলাম আনসার প্রামাণিক, ঝিনাইদহ-১ আসাদুজ্জামান আসাদ এবং জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, ঝিনাইদহ-২ এসএম মশিউর রহমান এবং এমএ মজিদ, ঝিনাইদহ-৩ মনির খান ও মেহেদী হাসান রনি, ঝিনাইদহ-৪ সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, মাগুরা-১ মনোয়ার হোসেন খান, মাগুরা-২ নিতাই রায় চৌধুরী ও মোজাফফর হোসেন টুকু। যশোর-১ মফিকুল হাসান তৃপ্তি ও হাসান জহির, যশোর-৩ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ও সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যশোর-৪ টিএস আইয়–ব ও মতিয়ার রহমান ফারাজী, যশোর-৬ আসনে অমলেন্দু দাস অপু, আবুল হোসেন আজাদ ও আবদুস সামাদ বিশ্বাস। যশোরের দুটি আসনে বিএনপির মনোনয়নের ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বাগেরহাট-১ শেখ মুজিবুর রহমান ও মাসুদ রানা, বাগেরহাট-২ জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ সালাম ও আকরাম হোসেন, বাগেরহাট-৩ শেখ ফরিদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৪ আসনে খায়রুজ্জামান শিপন ও আবদুল আলিম (জামায়াত)। সিলেট বিভাগ সিলেট-১ ইনাম আহমদ চৌধুরী ও খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, সিলেট-২ তাহসিনা রুশদীর লুনা, সিলেট-৩ শফি আহমদ চৌধুরী ও এমএ সালাম, সিলেট-৪ দিলদার হোসেন সেলিম ও শামসুজ্জামান জামান, সিলেট-৬  ফয়সল আহমদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-১ নজির হোসেন, কামরুজ্জামান কামরুল ও আনিসুল হক, সুনামগঞ্জ-২ নাছির উদ্দিন চৌধুরী ও তাহির রায়হান চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ ফজলুল হক আসপিয়া ও দেওয়ান জয়নুল জাকেরিন, সুনামগঞ্জ-৫ আসনে কলিম উদ্দিন আহমদ ও মিজানুর রহমান চৌধুরী। মৌলভীবাজার-১ এবাদুর রহমান চৌধুরী ও নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠু, মৌলভীবাজার-২ সুলতান মুহাম্মদ মনসুর (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট), মৌলভীবাজার-৩ এম নাসের রহমান ও রেজিনা নাসের, মৌলভীবাজার-৪ মুজিবুর রহমান চৌধুরী ও মুঈদ আশিক চিশতী, হবিগঞ্জ-২ সাখাওয়াত হোসেন জীবন, হবিগঞ্জ-৩ আসনে জিকে গৌছ। চট্টগ্রাম বিভাগ চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই) কামাল উদ্দিন আহমেদ, নুরুল আমিন, ও মনিরুল ইসলাম ইউসুফ, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী ও মো. সালাহউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) মোস্তফা কামাল পাশা ও নুরুল মোস্তফা খোকন, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকু-) লায়ন আসলাম চৌধুরী ও এওয়াইবি সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন ও শাকিলা ফারজানা, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গনিয়া) কুতুব উদ্দিন বাহার ও শওকত আলী নুর, চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) মোরশেদ খান ও আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) ডা. শাহাদাত হোসেন ও শামসুল আলম, চট্টগ্রাম-১০ (হালিশহর-পাহাড়তলী) আবদুল্লাহ আল নোমান ও মোশাররফ হোসেন দীপ্তি, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) গাজী শাহজাহান জুয়েল ও এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা) সারওয়ার জামাল নিজাম ও মোস্তাফিজুর রহমান। চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, কুমিল্লা-৩ শাহিদা রফিক, কুমিল্লা-৫ অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস, কুমিল্লা-৬ হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াসিন, কুমিল্লা-১০ আসনে শামসুদ্দিন দিদার। লক্ষ্মীপুর-১ জোটের শরিকদের জন্য, লক্ষ্মীপুর-২ আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও হারুন অর রশীদ, লক্ষ্মীপুর-৩ শহীদ উদ্দিন চৌধুরী ও সাহাব উদ্দিন সাবু, লক্ষ্মীপুর-৪ আশরাফ উদ্দিন নিজান ও শফিউল বারী বাবু- এই আসনটি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব পাবেন বলে জানা গেছে। চাঁদপুর-১ এহসানুল হক মিলন ও মোশারফ হোসেন, চাঁদপুর-২ ড. জালালউদ্দিন ও তানভীর হুদা, চাঁদপুর-৩ ফরিদ আহমেদ মানিক ও রাশেদা বেগম হীরা, চাঁদপুর-৪ সাবেক এমপি লায়ন হারুন অর রশীদ ও এম হান্নান, চাঁদপুর-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ও এম এ মতিন। ফেনী-৩ বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল লতিফ জনি। রাজশাহী-৬ আসনে রমেশ দত্ত। পটুয়াখালী ২ মুনির হোসেন। বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নিতাই রায় চৌধুরী, গৌতম চক্রবর্তী, জয়ন্ত কুন্ডু, রমেশ দত্ত, তরুণ দে, স্বীকৃতি কুমার মন্ডল, জন গোমেজ, দীপেন দেওয়ান, মনি স্বপন দেওয়ান, সাচিং প্রু জেরি, নিপুণ রায় চৌধুরীসহ কয়েক সংখ্যালঘু নেতাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন নীলফামারি, কনকচাঁপা সিরাজগঞ্জ, মনির খান ঝিনাইদহ, নায়ক হেলাল খান সিলেট এবং নায়িকা শায়লা আক্তারকে ফরিদপুর থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

ঢাকায় আজ তাপমাত্রার সব রেকর্ড ভাঙার শঙ্কা
খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মানতে হবে নির্দেশনা
আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টার
থাইল্যান্ড গেলেন প্রধানমন্ত্রী
তাপদাহে হিট অ্যালার্টের মেয়াদ আরও বাড়াল আবহাওয়া অফিস

আরও খবর