*সময় সংবাদ লাইভ রির্পোটঃ : টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ শুরু ৩ আগস্ট। বাকিগুলো ৪, ৬, ৭ ও ৯ আগস্ট। এই পাঁচ ম্যাচ সিরিজের ম্যাচ অফিশিয়ালের তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। আগামী ৩ আগস্ট প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ফিল্ড আম্পায়ারের ভূমিকায় থাকবেন শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও মাসুদুর রহমান মুকুল। এই ম্যাচে টিভি আম্পারের দায়িত্ব পালন করবেন গাজী সোহেল ও চতুর্থ বা রিজার্ভ আম্পায়ার তানভীর আহমেদ। ৪ আগস্ট দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মাঠের দায়িত্ব পড়েছে মাসুদুর রহমান মুকুল ও তানভীর আহমেদের। এ ম্যাচের টিভি আম্পায়ার শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও চতুর্থ আম্পায়ার গাজী সোহেল। সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ৬ আগস্ট। এ ম্যাচে টেলিভিশন রিপ্লে দেখবেন মাসুদুর রহমান মুকুল। মাঠের দায়িত্ব পালন করবেন শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও গাজী সোহেল। চতুর্থ আম্পায়ার তানভীর আহমেদ। চতুর্থ ম্যাচের দুই ফিল্ড আম্পায়ার মাসুদুর রহমান মুকুল ও গাজী সোহেল। টিভি আম্পায়ার তানভীর আহমেদ, চতুর্থ আম্পায়ার শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত। এই সিরিজে নেই নেই ডিআরএসের বিষয়টি। বিসিবি আগেই জানিয়েছিল, কোয়ারেন্টাইন জটিলতার কারণে এই সিরিজে প্রযুক্তির ব্যবহার না থাকার সম্ভাবনা বেশি। শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো সেটিই। সাধারণত দেশের বাইরে থেকে আনা হয় ডিআরএস অপারেটর। সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বেধে দেওয়া কড়া নিয়মের কারণে বেশ আগেভাগে বিসিবিকে তৈরি করতে হয়েছে কঠোর সুরক্ষা বলয়। কোয়ারেন্টিন জটিলতার কারণেই আইসিসির তাদের ডিআরএস ট্যাকনিকাল অপারেটর বা ক্রু পাঠাতে পারেনি। এজন্য বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া সিরিজে থাকছে না ডিআরএস প্রযুক্তির ব্যবহার। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্রিকেটীয় নিয়মে বেশকিছু পরিবর্তন এনেছে আইসিসি। যেখানে বলা আছে, ঘরের মাঠে সিরিজগুলোতে দেশি আম্পায়ারের অধীনে খেলতে পারবে স্বাগতিক দলগুলো। আইসিসির এমন নিয়মের কারণে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ফিল্ড আম্পায়ার, টিভি আম্পায়ার ও চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকবেন বাংলাদেশের চারজন আম্পায়ার। ম্যাচ রেফারির ভূমিকায় বাংলাদেশের নিয়ামুর রশিদ রাহুল।