সময় সংবাদ রিপোর্টঃ নারী পাচারকারী ও সুবিদাবাদী দল বদলকারী আবুল হাসেম নানা অপকর্মের সাথে জড়িত। নুনেরটেকের সাধারণ মানুষের আতংকের নাম আবুল হাসেম। তার বাবা ও চাচা সুলতান মেম্বার ছিলেন বি,এন পির নেতা। ২০০৯ সালে যখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর তার পরিবার দল পাল্টিয়ে যোগ দিলেন আওয়ামীলীগে, মাঝখানে ১০ বছর জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে খোকা এমপির নাম ব্যবহার করে বালু সন্ত্রাসীদের যোগসাজসে গুচ্ছগ্রাম মায়াদ্বীপেবালু কেটে কয়েক কোটি টাকার মালিক হোন।
ক্ষমতার জের ধরে নারী পাচার ও মাদক বিক্রি করে গত কয়েক বছরে প্রায় কয়েক কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেন, তার সম্পদের হিসাব নিলে বেড়িয়ে যাবে তার অবৈধ টাকার উৎস। বাল্য বিবাহের মদদ দাতা, গ্রাম্য বিচারের নামে টাকা খেয়ে অবিচার করা, বিদেশে লোক পাঠানোর নাম করে বহু লোকের টাকা মেরে খাওয়াসহ বিভিন্ন অপকর্মের মুল হোতা, রুপায়ন কোম্পানির জমির দালাল।
মিনারা নামে এক নারীকে পাচার করার সময় সে ধরা পড়ে সেই মামলা এখনো কোর্টে চলমান। নুনেরটেকের যত লোক আছে তার কাছে জিম্মি থাকে, কাউকে বিদেশে পাঠালে তার মাধ্যমে পাঠাতে হবে নয়তো তাদের নানা ভাবে হয়রানী করেন। তার মামা বর্তমান মেম্বার ওসমান গনি, সে নুনেরটেক আওয়ামীমীলগের ওয়ার্ড সভাপতি, যা গোপতে আধাত রয়েছে জাতীয় পার্টির সাথে জাতীয় পার্টির এজেন্ট হিসেবে কাজ করে, তারা গড়ে তুলেছে নুনেরটেক এক সন্ত্রাস বাহিনি, তার সন্ত্রাস বাহিনি দ্বারা অত্যাচার চালায় নিরীহ মানুষের উপর গত ৯ মাস আগে এক স্কুল শিক্ষিকাকে মারধর করে তার স্কুল বন্ধ করে দেয় সেই স্কুল শিক্ষিকা৷
এখনো সেই স্কুল শিক্ষিকা বাড়ীতে ফিরতে পারেননি, এলাকায় হাসেমের বাহিনি প্রায় ১০ টি ঘর পুড়েছে আকরম আলী রুপ মিয়া আফছর উদ্দিনের আরো অনেকের ঘর পুড়ার মামলা হাসেম ওসমান মেম্বারের নামে সোনারগাঁও থানায় মামলা রয়েছে, বাদীদের জিম্মি করে মামলা উঠিয়ে নেয়। আইন প্রসাসনের কাছে আকুল আবেদন তার সম্পদের হিসাব নেওয়া হউক তার সকল অবৈধ টাকার উৎস সামনে আসবে।